ব্লগিং করে আয় করুন

 ব্লগিং অনলাইন আয়ের একটি পুরানো কিন্তু সত্যই কার্যকর ব্যবস্থা। এইভাবে প্রতি মাসে একটি ভাল পরিমাণ প্লুটোক্র্যাট উপার্জন করা সম্ভব। এটি মূলত ডিজিটাল নিউজ পেপারের মতো। আপনি আপনার পছন্দের যেকোনো বিষয়বস্তু সম্পর্কে লিখবেন। যে বিষয়টি জানতে হবে সে এসে পড়বে। আপনি এখন যে রচনাটি পড়ছেন সেটিও একটি ব্লগ। সুতরাং আপনি বিষয়টা বুঝতে পারেন। তবে, আপনি তারপর থেকে সাবলীলভাবে উপার্জন করতে পারেন, যদি লেখা আপনার আগ্রহ হয়। আপনার সর্বাধিক আগ্রহ, জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা আছে এমন একটি বিষয়বস্তুতে ব্লগিং করা সবচেয়ে সৌভাগ্যজনক। তাই আপনি কুলুঙ্গিতে কাজ করতে পারেন যে আপনি ভাল. কুলুঙ্গি প্রধানত খেলাধুলা, প্রযুক্তি, আইন, রন্ধনপ্রণালী, স্মৃতিকথা, ট্রিপ ইত্যাদির মতো নির্দিষ্ট কিছু আদেশকে বোঝায়৷ দৃষ্টান্তের জন্য, ভ্রমণের ক্ষেত্রে, আপনি প্রায় ভ্রমণের সময় কী সহ্য করেছেন সে সম্পর্কে একটি বিশদ ব্লগ লিখতে পারেন৷ এখন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আপনি পাঠ্যবই কোথায় লিখবেন। এই ক্ষেত্রে, এটি আড়ম্বরপূর্ণ যদি আপনি নিজেই একটি ব্লগ পয়েন্ট তৈরি করতে পারেন। এখন কোন খরচ ছাড়াই একটি ব্লগ পয়েন্ট তৈরি করা সত্যই সহজ। কিন্তু ফ্রি স্পটগুলো মানুষের কাছে কম বিশ্বাস করে। তাই আমাদের পরামর্শ হবে প্রথমে কিছু প্লুটোক্র্যাট খরচ করে একটি গোলক কিনুন এবং হোস্টিং ঠিক করুন এবং একটি প্রলোভনসঙ্কুল পয়েন্ট তৈরি করুন। সেখানেও লেখা শুরু করুন। ভালো ফল দেখতে পাবেন। ক্রয় a. com গোলক 1 GB হোস্টিং এবং একটি বিনামূল্যের থিম সহ। এই তিনটি প্রভাব আপনার ব্লগিং শুরু করার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে তিন হাজার টাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ। তারপরও, আপনার ব্র্যান্ডিং ভালো হবে এবং আয়ের পরিমাণ ফিগার পয়েন্টের চেয়ে অনেক উন্নত হবে, যদি আপনি এভাবে ব্লগিং ব্যয় করেন। এবং ভবিষ্যতে আপনার পয়েন্টের দাম বেশি হবে। বিশেষ করে একটি ভাল পয়েন্ট বেশ কিছু প্রটেনশনের মূল্য

আউটসোর্সিং জব বাংলাদেশ

উত্তর: আপনি কি কখন শুনেছেন.  আউটসোর্সিং কি প্রশ্ন, অথবা আপনি কি কখনো আউটসোর্সিং সম্পর্কে আরও জানতে চেয়েছেন!  অথবা আপনি ইতিমধ্যে জানেন আউটসোর্সিং কাজ আসলে কি.

আপনি যদি না জানেন তাহলে জেনে নিন, আউটসোর্সিং জব মূলত এক দেশে বসে অন্য দেশের কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা: 'বেশিরভাগ আউটসোর্সিং কাজ অনলাইনে সম্পন্ন হয় যারা অনলাইনে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সারও বলা হয়।

এখন আপনি হয়তো ভাবছেন যে আউটসোর্সিং কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা সম্ভবত খুব আকর্ষণীয়।  যদি এমন মনে হয়, তবে এটা সত্য যে আপনার মন সঠিকভাবে চিন্তা করছে।  এখন প্রশ্ন হল, যেহেতু আপনি আউটসোর্সিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন, তাহলে নতুনদের কীভাবে শুরু করা উচিত?  কোন সমস্যা নেই মনোযোগ দিয়ে পড়ুন

আউটসোর্সিং করে মাসে ১ থেকে ২ লাখ ইনকাম 

যারা আউটসোর্সিং কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাদের অনেকেই মনে করেন যে আউটসোর্সিং করতে তাদের নিজেদের পকেট থেকে অনেক টাকা খরচ করতে হয়, যেমন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কোর্স করা, কাউকে টাকা দিয়ে আউটসোর্সিং শেখার আশা করা ইত্যাদি।আসল কথা হল অনলাইন আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং বা ব্লগিং শিখতে হলে আপনাকে কোনো ইনস্টিটিউটে ভর্তি হতে হবে না, শেখার জন্য কাউকে টাকা দিতে হবে না।  এখন আপনি ভাবতে পারেন কিভাবে শিখবেন।  দাঁড়াও ভাই আমি সত্যি বলছি,

কিভাবে আউটসোর্সিং চাকরি ২০২২ শুরু করবেন

আউটসোর্সিং কাজ থেকে অর্থ উপার্জন শুরু করতে, আপনার প্রথম জিনিসটি অনেক ধৈর্য এবং আত্মবিশ্বাসের প্রয়োজন।  সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে, যারা সত্য-মিথ্যার পার্থক্য জানেন না, তারা অনলাইন প্রতারণার শিকার হতে পারেন, তাই প্রতিটি পদক্ষেপ সাবধানে নিতে হবে।

২০২৩ সালে একটি আউটসোর্সিং কাজ শুরু করার আগে, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি কী কাজ সহজে করা যেতে পারে এবং যা সারাজীবন স্থায়ী হবে।

যারা নতুন এবং আউটসোর্সিং শুরু করতে চান তাদের জন্য কিছু আইডিয়া শেয়ার করছি

যারা আউটসোর্সিং কাজ শুরু করতে চান তারা করতে পারেন:

  আপনি যদি আউটসোর্সিং শুরু করতে চান তবে আপনি দুটি জিনিস করতে পারেন, যেহেতু আউটসোর্সিং ঘরে বসে করা যায় এবং একেবারে বিনামূল্যে, আপনি ব্লগারে ব্লগিং কিনতে পারেন বা ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করতে পারেন।

আপনি যদি ব্লগারে ব্লগিং করতে চান তবে আপনি বিনামূল্যে ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং টাকা আয় লিখে গুগলে সার্চ করতে পারেন, বাকি কাজ আপনি বিনামূল্যে শিখতে পারবেন।

আপনি যদি ইউটিউবে কাজ করে আউটসোর্সিং করতে চান তাহলে ইউটিউব থেকে আয় করার নিয়ম লিখে গুগলে সার্চ করলেই সব তথ্য পাবেন।

মনে রাখবেন যে ইউটিউবিং এবং ব্লগিং উভয়ই মোবাইলে করা যায় এবং আমি নিজেই করি

বাংলাদেশে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স 2023

আজ আমি অনলাইন ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এবং প্রিমিয়াম ফ্রিল্যান্সিং কোর্স সম্পর্কে আলোচনা করব।  সবার আগে যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আগ্রহী তাদের জন্য।  এমনকি আপনি যদি প্রিমিয়াম উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য কিছু ভর্তির অর্থ ব্যয় করেন তবে আপনি অর্জন করতে পারেন

অথবা সঠিক নির্দেশিকা সহ খুব অল্প সময়ের মধ্যে 99% সাফল্য সম্পর্কে জানুন

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স বাংলাদেশ  ২০২৩ সালে

কিন্তু ধাপে ধাপে নির্দেশিকা বিনামূল্যে কোর্সের মাধ্যমে পাওয়া যায় না।  কিন্তু যাদের মেধা আছে, তারা ফ্রি আউটসোর্সিং, ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ভিত্তিক ভিডিও রিসার্চ করে একজন দক্ষ জনহিতৈষী হতে পারেন।  তবে অবশ্যই মনে রাখবেন, প্রিমিয়াম বা ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স একজন সফল ব্যক্তির কাছ থেকে নেওয়া উচিত, কোর্স করার আগে তার সম্পর্কে জেনে নিন।  তাহলে আপনি 100% সফলভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।